<<প্রথম পর্ব 

সম্ভবত ইতিহাসবিদ থিওডোর গসেলঁর জি লেনত্রে ছদ্মনামে লেখা রোম্যান্সেজ অফ দ্য ফ্রেঞ্চ রেভলিউশন বইয়ের জামর সম্পর্কিত অধ্যায়টি বেশি নির্ভরযোগ্য। জামরের পরিচিতদের বক্তব্য অনুযায়ী, জামরের দাবি ছিল, কাউন্টেস দ্যু ব্যারির কাছে তার ভূমিকা শৌখিন খেলনার মত। প্রাসাদের বাকিদের, বিশেষত অতিথি অভ্যাগতদের কাছেও সে ছিল হাসির খোরাক মাত্র। সে যুগের বর্ণবিদ্বেষী সমাজকে মাথায় রাখলে, এই পরিস্থিতি নেহাত অস্বাভাবিক নয়। তবে এত কিছুর মাঝেও একটা রুপোলি রেখা ছিল জামরের জীবনে — মাদাম দ্যু ব্যারি তাঁর পোষ্যের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন। পরাধীন জামর, প্রতি মুহূর্তে প্রতিকূল পরিস্থিতির স্বীকার জামর, বৈভবে মোড়া হয়েও অবহেলিত জামর, জনপরিবেষ্টিত হয়েও একাকী জামরের একমাত্র সঙ্গী ছিল বই। জামর শুধু বুদ্ধিমান ছিল না, বিভিন্ন বিষয়ে ব্যুৎপত্তি ছিল তার। শেষ জীবনে শিক্ষকতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেওয়া তারই প্রমাণ। কিন্তু শিক্ষা তাকে স্রেফ ভবিষ্যতের পেশা খুঁজে দেয়নি। শিক্ষা আনে চেতনা, চেতনা আনে মুক্তি — আর সামন্ততন্ত্রের দুর্গে বন্দী জামরের মনে মুক্তিচেতনার ঢেউ তুলেছিল জাঁ জাক রুশো, আবে দ্য মাবলির রচনা। জামরকে হয়ত প্রথম স্বাধীনতার, সমতার স্বপ্ন দেখিয়েছিল রুশোর বইই। স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার দায় অবশ্য তাকেই নিতে হয়েছিল।

নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার পাশে দাঁড়ান

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। স্বাধীন মিডিয়া সজীব গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। যে কথাগুলো বলা আবশ্যক এবং যে প্রশ্নগুলো তুলতে হবে, তার জন্যে আমরা আমাদের পাঠকদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।
নাগরিক ডট নেটে সাবস্ক্রাইব করুন

~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

জামরের মনে যখন তুফান তুলেছে এনলাইটেনমেন্ট যুগের দার্শনিকদের লেখা, তখন আরেকটি তুফান উঠতে চলেছে বাইরে — গড়াতে শুরু করেছে বিপ্লবের চাকা। চরম অর্থনৈতিক দৈন্য, চূড়ান্ত অসাম্য, এবং সামন্তপ্রভুদের দুঃসহ অত্যাচার। আর কত হজম করা সম্ভব জনতার পক্ষে? ১৭৮৮ সালের শুরু থেকেই বিক্ষোভ ছড়াতে থাকল গ্রাম থেকে নগরে। একই সাথে অভিজাতবর্গও ব্যস্ত রাজার ক্ষমতায় লাগাম পরাতে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজা ষোড়শ লুই অবশেষে এস্টেটস জেনারেলের সভা ডাকলেন ১৭৮৯ সালের ৫ মে। সেই এস্টেটস জেনারেলের অধিবেশনেই পাদ্রী এবং অভিজাতদের আধিপত্য অস্বীকার করে সাধারণ মানুষের তৃতীয় এস্টেট নিজেদের ঘোষণা করল ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি হিসাবে, ১৭ জুন ১৭৮৯ তারিখে। তিনদিন পরে টেনিস কোর্টে তৃতীয় এস্টেটের প্রতিনিধিরা সবাই অঙ্গীকারবদ্ধ হল সংবিধানের দাবিতে শেষ পর্যন্ত লড়ে যাবার জন্য। ষোড়শ লুই চাপে পড়ে মানতে বাধ্য হলেন বটে, কিন্তু গোপনে শুরু হল সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত করা। জনতার ক্ষোভ কমার নয়। ১৪ জুলাই প্যারিসের ক্রুদ্ধ জনতা আক্রমণ করলো রাজতন্ত্রের প্রতীক বাস্তিল দুর্গ, সর্বার্থেই শুরু হয়ে গেল ফরাসি বিপ্লব।

শুধু রাজধানী নয়, প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়ল বিক্ষোভ। আবার নতজানু হতে হল রাজতন্ত্রকে, ৪ আগস্ট ঘোষিত হল সামন্ততন্ত্রের আইনি অবসান। অ্যাসেম্বলির নেতৃত্বে তৈরি হতে থাকল সংবিধান, চলল একাধিক উদারপন্থী সংস্কার। রাজা, অভিজাতবর্গ এবং চার্চ — সবারই ক্ষমতা খর্ব করা হল। প্রতিষ্ঠিত হল সাধারণ মানুষের অধিকার। জামরের রাজনীতিতে প্রবেশও ঠিক এই সময়েই। অ্যাসেম্বলি তখন বিভিন্ন দলে বিভক্ত। রাজতন্ত্রীরা আছে, যাদের কেউ কেউ চায় ব্রিটেনের ধাঁচে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। কেউ বা সেই পুরোনো স্বৈরশাসনেরই সমর্থক। আছে রাডিক্যাল রিপাবলিকান অংশ — Montagnards, আছে তুলনামূলক রক্ষণশীল রিপাবলিকান বা Girondins। রাজতন্ত্রের সাথে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত জামর কিন্তু যোগ দিল উগ্র রাজতন্ত্রবিরোধী Montagnard গোষ্ঠীতে। খানিকটা আশ্চর্যের। বা হয়ত তত আশ্চর্যের নয়। নিপীড়িত, পরাধীন মানুষ মুক্তির সুযোগ পেলে এবং মুক্তির পথের হদিশ জানলে কী কারণে অত্যাচারী প্রভুর প্রতি আনুগত্য দেখাবে?

জামরের বিপ্লবী জ্যাকোবিন ক্লাবের সভ্য হওয়া এবং Montagnard গোষ্ঠীতে যোগদানের সময়েই গোটা ফ্রান্স জুড়ে বইছে আরও পরিবর্তনের হাওয়া। জাতীয় অ্যাসেম্বলি পরিবর্তিত হয়েছে জাতীয় কনভেনশনে। রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে স্থাপিত হয়েছে ফরাসি রিপাবলিক। এখন সংসদে লড়াইটা তুলনামূলক দক্ষিণপন্থী, উচ্চবিত্তদের সমর্থনপুষ্ট Girondins-দের সাথে sans-culottes বা খেটে খাওয়া জনতার সমর্থনে বলীয়ান, সে যুগের বিচারে বামপন্থী Montagnards-দের। রাজা ষোড়শ লুই এবং গোটা রাজপরিবারকে গ্রেফতার করা হয়েছে বিদেশি শক্তিকে সাহায্য করার অপরাধে। Girondins-দের আপত্তি সত্ত্বেও বিচারের জন্য ষোড়শ লুইকে তোলা হল জাতীয় কনভেনশনে। উপস্থিত সদস্যদের মধ্যে মাত্র একজন বাদে সবাই বললেন “গিলটি”। ২১ জানুয়ারি ১৭৯৩, প্লেস দে লা রেভলিউশনে গিলোটিন নেমে এল ফ্রান্সের প্রাক্তন সর্বময় অধীশ্বরের গলায়। বুর্বোঁ রাজবংশের একাধিপত্য চুরমার হয়ে গেল চিরকালের মত।

তারা হয়ত ফিরতে পেরেছিল প্রায় দু দশক পরে, কিন্তু ক্ষমতার শিখরে আর উঠতে পারেনি কোনদিন। ন মাস পর রানি মারি আঁতোয়ানেতও স্বামীর পদাঙ্ক অনুসরণ করলেন। এরপরের সময়টা সেই ইতিহাসখ্যাত ‘গ্রেট টেরর’। Montagnard-রা জাতীয় কনভেনশনে ক্ষমতা দখল করে Girondin-দের উৎখাত করে। তারপর শুরু হয় ভূমি সংস্কার, পলাতক অভিজাতদের সম্পত্তি পুনর্বন্টন। ধনীদের কর বাড়ানো হয়, দরিদ্রদের জন্য চালু হয় রাষ্ট্রীয় সাহায্য। মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

Girondin বা অভিজাত সমাজ, কেউই চুপ করে বসে থাকেনি। অভ্যুত্থান শুরু হয় একাধিক প্রদেশে। বাইরে বিদেশি আক্রমণ, ভিতরে দেশীয় শত্রু — দুইই দমন করতে গিয়ে রোবসপিয়রের নেতৃত্বাধীন Montagnard-রাও আশ্রয় নেয় পাল্টা হিংসার। অভিজাত, Girondin, বিদেশি চর সন্দেহে ১৭০০০-এরও বেশি লোককে গিলোটিনে তোলা হয় ১৭৯৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৭৯৪ সালের জুলাইয়ের মধ্যে। এমনকি Montagnard-দের নিজেদের মধ্যেও অন্তর্দ্বন্দ্ব কম নয়, উল্লেখযোগ্য কজন Montagnard-ও গিলোটিনে প্রাণত্যাগ করেছেন। কাউন্টেস দ্যু ব্যারি বিপ্লবের শুরু থেকে বেশ কয়েকবার ইংল্যান্ডে গেছেন তাঁর অলংকার উদ্ধারের অজুহাতে। কিন্তু বারংবার সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে, তিনি গোপনে যোগাযোগ রাখছেন এমিগ্রে বা পলাতক প্রতিক্রিয়াশীল অভিজাতদের সাথে। রাজপরিবারের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের অভিযোগে তাই গ্রেফতার হলেন তিনিও। Montagnard-দের হাতে, সম্ভবত জামরের সাহায্যেই। জামর যদিও ততদিনে আর তাঁর অধীনস্থ নয়। তার বাসস্থান তখন ভার্সেইয়ে। Montagnard গোষ্ঠীর সদস্য হবার দরুন ভার্সেইয়ের ওয়াচ কমিটির সচিবও নিযুক্ত হয়েছে সে।

মাদাম দ্যু ব্যারিকে বিচারের জন্য তোলা হলে জামরকেও ডাকা হয় সাক্ষী হিসাবে বিপ্লবী ট্রাইব্যুনালের সামনে। সাক্ষী হিসাবে কিন্তু জামরের মধ্যে স্টকহোম সিনড্রোম জেগে ওঠেনি। বরঞ্চ শান্ত, স্থির গলায় বর্ণনা করেছে প্রাক্তন প্রভুর কীর্তিকলাপ এবং শুনানির শেষে আত্মপরিচয় দিয়েছে ‘লুই বেনোয়া জামর, জন্মস্থান বাংলা, ভারতবর্ষ’।

১৭৯৩ সালের ৮ ডিসেম্বর মাদাম দ্যু ব্যারির মৃত্যুদণ্ডের কিছুদিনের মধ্যেই হঠাৎ বিপদে পড়ল জামর। এক মাসের মধ্যে গ্রেফতার হতে হল তাকেও। গ্রেফতার ঠিক কারা করিয়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। তখনও Girondin-রা একেবারে ক্ষমতাহীন নয়, Montagnard জামরকে তারা গ্রেফতার করিয়ে থাকতে পারে। Montagnard-দের অন্তর্দ্বন্দ্বও গ্রেফতারের কারণ হয়ে থাকতে পারে। তবে জামরকে বেশিদিন কারাবাস করতে হয়নি। জামরের Montagnard বন্ধুরাই তাকে ছাড়ানোর বন্দোবস্ত করে। জামিনদার হয়ে দাঁড়ায় তার কাফে প্রকোপের পরিচিতরা। “…the honest patriots who frequent the Cafe Procope, where he is esteemed for everything which is esteemable.” এই হল তাদের বর্ণনা। জামরের মুক্তির মাস ছয়েকের মধ্যেই, ২৭শে জুলাই ১৭৯৪, রোবসপিয়র এবং পুরো Montagnard গোষ্ঠী ক্ষমতাচ্যুত হয়। ঠিক পরের দিন রোবসপিয়রের জন্যও বরাদ্দ হল গিলোটিন, শুরু হলো দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়া।

শ্বেত সন্ত্রাস নামে পরিচিত এই সময়টা সাধারণত আর পাঁচটা রক্ষণশীল, প্রতিক্রিয়াশীল আগ্রাসনের মতই ইতিহাস বইতে ফুটনোট হয়ে থাকে। কিন্তু হিংস্রতায় গ্রেট টেররকে বহুগুণে ছাপিয়ে গিয়েছিল এই কটা মাস। বাকি Montagnard-দের মতোই জামরের কাছেও পালিয়ে যাওয়া বা গা ঢাকা দেওয়াই ছিল প্রাণ বাঁচাবার একমাত্র পথ। এই গা ঢাকা দেবার অন্তত দু দশকের মধ্যে জামরের আর কোনো উল্লেখ পাওয়া যায় না প্রায় কোথাও।

প্যারিসের মাঝামাঝি শীর্ণ গলি রু পারদু। বাড়ির নম্বর তেরো। সাল ১৮১৫। বিপ্লবের অবসান, নেপোলিয়নের উত্থান ও পতন, পুনরাবির্ভাব, ওয়াটারলু — সব পেরিয়ে গেছে। এই ঠিকানায় আবার খুঁজে পাওয়া যায় জামরকে। প্রৌঢ় এক কৃষ্ণাঙ্গ, পেশায় শিক্ষক। আয় সামান্যই, কিন্তু নিজে খেটে নিজের পেট চালাতে খুব একটা সমস্যা হয় না। অতি ভদ্র, কিন্তু তখনো তীব্রভাবে আঁকড়ে ধরে আছে নিজের বিপ্লবী বিশ্বাস। হয়তো বিপ্লব ব্যর্থ হয়েছে আত্মগোপনকালের প্রেমের মতই। তবুও শেষ অবধি সে স্বাধীন। দেশ ছাড়ার পর থেকেই জামর একাকী, পরাধীন। সে একাকিত্ব স্থায়ী হয়েছিল মৃত্যু অবধি। ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮২০ প্যারিসের শীতে পৌরসভার কর্মীরা বাদে Vaugirard Cemetery অবধি শেষযাত্রায় সঙ্গী হয়নি কেউই। তবুও, নাম না জানা কবরেও কিন্তু আর পরাধীন ছিল না জামর।

লেনত্রের লেখাতে বেশ গুরুত্ব পেয়েছে শেষ জীবনে জামরের চিন্তাভাবনা। লেনত্রের দৃঢ় বিশ্বাস, জামর তার হারানো জীবনের জন্য দুঃখ পেত। অনুতপ্ত হতো মাদাম দ্যু ব্যারির মৃত্যুদণ্ডের জন্য। লেনত্রের ভাবনাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। জামরের পরাধীন জীবন কেটেছিল অতুলনীয় বিলাসে। সে তুলনায় মৃত্যুর সময় তার সংগ্রহ ছিল মোটে তিন ফ্রাঁ — চূড়ান্ত বৈপরীত্য যাকে বলে। তবু প্রত্যক্ষ প্রমাণের সাথে লেনত্রের অনুমান খাপ খায় না। লেনত্রে নিজেই স্বীকার করেন, শেষ বয়সেও জামরের তীব্র ঘৃণা ছিল Ancien Régime বা প্রাক-বিপ্লব ফ্রান্সের প্রতি। আবার সেই সময়েই, বুর্বোঁ পুনরুত্থানের পরেও, জামরের ঘরে শোভা পেত রোবসপিয়র ও জাঁ পল মারার পোর্ট্রেট, রুশোর বই। সেই মানুষটা কি সত্যিই পরাধীনতায় ফিরতে চাইত? সন্দেহ হয়।

ফরাসি বিপ্লব মূলত উদারপন্থী বুর্জোয়া বিপ্লব। সামন্ততন্ত্রের উচ্ছেদ হয়েছে মাত্র, শ্রমিকশ্রেণির নেতৃত্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তবুও নানাভাবে ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাস শ্রমিকশ্রেণির সরাসরি বিদ্রোহের চিহ্ন বহন করে চলে। জামরের বিদ্রোহও তাই। জামর ক্রীতদাস হলেও শিক্ষিত, তার জন্য হয়ত তুলনামূলক সহজতর জীবনের পথ খোলা থাকতে পারত। তবুও সে আদতে শ্রমিকই। এবং সেই শ্রেণিচেতনাই তাকে টেনে এনেছিল বিপ্লবের পথে। হয়ত বিপ্লব আসেনি, শেষ জীবনে হয়ত জামর পরিণত হয়েছিল এক বিপ্লব-বিচ্ছিন্ন বিপ্লবীতে। কিন্তু লড়াইটা তো আর মুছে যায় না।

আজ ইতিহাস বাদে প্যারিসে জামরের চিহ্নবাহী কিছুই খুঁজে পাওয়া যায় না। রু পারদুও নাম বদলে রু মাইত্রে আলবিয়ের হয়ে গেছে। তেরো নম্বর বাড়িটিও আর আগেরটি নয়। তবুও জামরের লড়াইয়ের একটা চিহ্ন থাকা জরুরি। মাটিতে না হলেও, অন্ততপক্ষে আমাদের মনে।

তথ্যসূত্র:

  1. Bose, Arghya (July 2020). How an Indian man taken to Europe as a slave played a role in the French Revolution. https://scroll.in/
  2. Weber, Caroline (2006). Queen of Fashion: What Marie Antoinette wore to the Revolution. Macmillan.
  3. Lenotre, G; Frederic Lees (1908). Romances of the French Revolution: From the French of G. Lenotre [pseud.] Brentano’s.
  4. Lamothe-Langon, Baron Etienne-Leon. Memoirs of the Countess Du Barry. Project Gutenberg, December 6, 2008.
  5. Vallee, Leon (1903). Vol. 1. Courtiers and Favourites of Royalty. Merrill and Baker.

নাগরিকের পক্ষ থেকে আবেদন:

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। নাগরিক ডট নেটের সমস্ত লেখা নিয়মিত পড়তে আমাদের গ্রাহক হোন।
~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.