ক্যাম্পাসে গণতন্ত্র ফেরানো, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাসহ একগুচ্ছ দাবিতে আগামীকাল, বুধবার নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে এসএফআই, ডিওয়াইএফআই-সহ এক ঝাঁক বামপন্থী ছাত্র-যুব সংগঠন। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রান্তিক যৌন পরিচয়ের ছাত্রছাত্রী, যুবক যুবতীরাও।
নাগরিকের পক্ষ থেকে আবেদন:
আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। নাগরিক ডট নেটের সমস্ত লেখা নিয়মিত পড়তে আমাদের গ্রাহক হোন।
~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।
ভারতের ছাত্র ফেডারেশনের (এসএফআই) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির অফিস সম্পাদক অপ্রতিম রায় এলজিবিটিকিউ অধিকার আন্দোলনের কর্মী। নবান্ন অভিযানের আগের দিন নাগরিক ডট নেটকে তিনি বললেন, “সমকামী, রূপান্তরকামী থেকে বৃহন্নলা সম্প্রদায় – প্রান্তিক, সংখ্যালঘু যৌন পরিচয়ের অনেকে শামিল হবেন নবান্ন অভিযানে। সমাজ পরিবর্তনের বৃহত্তর লড়াইয়ের অংশ প্রত্যেকেই। আমরা, বামপন্থীরা যখন প্রত্যেকের পেটের ভাতের দাবি তুলি, কর্মসংস্থানের দাবি তুলি, তখন সেই দাবি জাতি-ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ-যৌন পরিচয় নির্বিশেষে সবার দাবি হয়ে ওঠে।”
অপ্রতিম জানান, এবারই প্রথম নয়, এর আগেও বার বার প্রান্তিক যৌন পরিচয়ের মানুষজনকে নিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে শামিল হয়েছেন তাঁরা। কেরলে তৃতীয় লিঙ্গের অনেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন গণ-আন্দোলনের। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রথম সারির ক্যাম্পাসের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এসএফআই-এর প্রার্থী হয়েছে প্রান্তিক যৌন পরিচয়ের ছাত্র। এমনকি এই রাজ্যেও, গত লোকসভা নির্বাচনের আগে আলাদা ভাবে প্রান্তিক যৌনতার মানুষদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য, নেপালদেব ভট্টাচার্য, কনীনিকা ঘোষ বোসের মতো বামপন্থী প্রার্থীরা। অপ্রতিমের কথায়, “নবান্ন অভিযানে রূপান্তরকামী বা বৃহন্নলা সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ এই ধারাবাহিক সংগ্রামেরই ফসল।”
চিত্র ঋণ : অপ্রতিম রায়ের ছবি অপ্রতিমের Facebook profile থেকে।অপ্রতিমের অনুমতি নিয়ে ব্যবহৃত।
[…] […]
[…] — পার্টির কাজ গণসংগঠনকে দিয়ে করানো। গত বছর ১০ ফেব্রুয়ারি যে নবান্ন অভিযান … ক্যাম্পাসে গণতন্ত্র ফেরানো, […]