প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাস। বিবিসির টিভি সাংবাদিকরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন আমেরিকার পথে ঘাটে। জানতে চাইছেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট শুনানি নিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত। বাতাসে ক্রিসমাসের গন্ধ, বাড়িতে বাড়িতে ছোট ছোট ফেয়ারি লাইট ডিসেম্বরের শুরুতেই জ্বলে উঠতে শুরু করেছে। সেই উৎসবের আমেজের মধ্যে বহু মানুষ বিবিসিকে স্পষ্টতই জানালেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট নিয়ে তাঁদের মাথাব্যথা নেই। তবে যদি একান্তই মত দিতে হয় তাহলে তাঁরা চাইবেন ট্রাম্প যেন স্বচ্ছন্দে তাঁর শাসনকাল সম্পূর্ণ করতে পারেন। মনে রাখা দরকার, এই মানুষগুলি ঘোষিত রিপাবলিকান বা ডেমোক্র্যাট নন, বরং তাঁরা ‘অ্যাপলিটিকাল’, অর্থাৎ রাজনৈতিক মতবাদ থাকা তো দূরস্থান, রাজনীতি নিয়েই মাথা ঘামাতে চান না। বিবিসির সাংবাদিকরা জানতে চাইলেন কেন তাঁদের মাথাব্যথা নেই? উত্তর দিতে গিয়ে মানুষগুলি নির্দ্বিধায় বললেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনে কী করেছেন তার সঙ্গে তাঁদের দৈনন্দিন রুটিরুজির বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। তাঁদের প্লেট থেকে খাবার উড়ে যাচ্ছে কি ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এরকম কোনো আভাসও নেই। অতএব ক্রিসমাসের সময় ইমপিচমেন্ট নিয়ে তাঁরা বাক্য ব্যয় করতে রাজি নন।

এক বছরের সামান্য বেশি সময় পর টিভির পর্দায় ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল বিল্ডিংয়ে হামলা চলাকালীন মার্কিন মুলুকের সেই মানুষগুলির কথা মনে পড়ছিল। মুখগুলি মনে পড়েছিল ট্রাম্পের দ্বিতীয় ইমপিচমেন্ট শুনানির সময়েও। বিবিসি সেই একই মানুষের কাছে আর পৌঁছয়নি, কিন্তু তাঁরা আবারও মুখ ঘুরিয়ে নিলে বিশেষ অবাক হতাম না। দুর্নীতির স্বাভাবিকীকরণ এখন ধ্রুব সত্য। আগাপাশতলা দুর্নীতির মধ্যে আমরা নিমজ্জিত থাকব, হাতে গোনা কিছু মানুষ ফোঁস করবেন, তারপর কালের নিয়মে পুরনো দুর্নীতি সরে গিয়ে ফের নতুন দুর্নীতি আসবে। হয়ত সে দুর্নীতির ধাঁচও বদলাবে না, আমাদের সব সয়ে যাবে।

নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার পাশে দাঁড়ান

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। স্বাধীন মিডিয়া সজীব গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। যে কথাগুলো বলা আবশ্যক এবং যে প্রশ্নগুলো তুলতে হবে, তার জন্যে আমরা আমাদের পাঠকদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।
নাগরিক ডট নেটে সাবস্ক্রাইব করুন

~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক স্কুল নিয়োগ কেলেঙ্কারি জনসমক্ষে আসার পর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের লেখা কয়েকটি পংক্তি এখন সামাজিক মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে

কান-কাটাদের রাজ্যে।
ঠোঁট-কাটারা যাই বলুক না
আনে না কেউ গ্রাহ্যে।।

‘দেয়ালের লিখন’ নামে যে কবিতা থেকে এই পংক্তিগুলি নেওয়া, তা লেখা হয়েছিল ১৯৯১ সালে (বইয়ের নাম ধর্মের কল)। সে কবিতার প্রথম কয়েকটি লাইন এরকম

বাবু হয়ে বসে গদিতে।
ভুলে গেছে ভুঁয়ে পা দিতে।।
দেশের লোকের ছাড়ছে নাড়ি।
বাড়ছে দলের গাড়ি বাড়ি।।
মন্ত্রী মশাই, করেন কী?
পরের ধনে পোদ্দারি।

প্রায় তিরিশ বছর আগের লেখনী, অথচ মনে হয় যেন হুবহু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘটনাটিকেই কবি তুলে ধরেছেন। আরও বছর পঁচিশ পিছিয়ে যাই। ১৯৬৬ সালের বই কাল মধুমাস। ‘ছি-মন্তর’ কবিতায় সুভাষ লিখছেন

লাগ লাগ লাগ ভেলকি।
চাল-চিনি-মাছ তেল-ঘি।।
ইকড়ি মিকড়ি খিড়কির দোরে।
চোর নিয়ে যায় পুলিশ ধ’রে।।
ওঁং হ্রীং স্বাহা ওয়াগন ফট।
যে বেটা নজর দিবি সে বেটা হট।।

শুধু সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা ধরে পিছোলেই দিব্যি বোঝা যায় সার্বিক দুর্নীতি এ বাংলায় দিব্যি ছিল, বরাবর ছিল। শুধু দিন যত গেছে, তার মাত্রা আরও বেড়েছে। সে দুর্নীতির বিস্তৃতি ছড়িয়ে পড়েছে শহুরে মন্ত্রণালয় থেকে গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিসে। স্বজনপোষণ থেকে শুরু করে সে দুর্নীতি হয়ে উঠছে আপাত পরিচিত কিছু মানুষের সঙ্গে অল্পদিনের পরিচিতিতেই টাকা পাচারের ব্যবসা। অল্প কিছু কৃপাধন্যের বদলে এ দুর্নীতি এখন সুবিধা পাইয়ে দিচ্ছে হাজার অযোগ্য লোককে। হয়ত মার্কিনীদের মতন আমরাও এককালে ভেবেছিলাম আমার পেটে তো আর টান পড়ছে না, তবে আর ভয়টা কী! কে জানত সে অদূরদর্শিতার দরুন পরের প্রজন্মকে হয় চোর হতে হবে, নয় ভুখা পেটে বছরের পর বছর ধর্নামঞ্চে বসে থাকতে হবে।

এ আসলে আমাদের আদিম পাপ (original sin)। দুর্নীতি করা এবং দুর্নীতি সহ্য করে যাওয়া, এ দুই-ই আমাদের মজ্জাগত। যে কারণে দু হাজার বছর আগে অর্থশাস্ত্র বইতে দুর্নীতি প্রতিরোধের নিদান দিতে গিয়ে কৌটিল্য বারংবার প্রশাসনিক সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন, সাধারণ মানুষের নৈতিক ভূমিকার উপর বিশেষ আস্থা রাখতে পারেননি। তবে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা, অর্থনৈতিক ও সার্বিক অসাম্য, শিক্ষার অপ্রতুলতা – এরকম বহু বিষয় দুর্নীতির ক্ষেত্রগুলিকে আরও উর্বর করে তোলে। শিক্ষার কথাই ধরা যাক। শুধু তাত্ত্বিকভাবে নয়, তথ্যগতভাবেও আমরা জানি শিক্ষা একটি সমাজে রাজনৈতিক চেতনার জন্ম দেয়, কমায় রাজনৈতিক অসাম্য। রাজনৈতিক অসাম্য যে সমাজে কম, অর্থাৎ জাতি-লিঙ্গ-বর্ণ নির্বিশেষে যে সমাজে রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বেশি সেখানে দুর্নীতি তুলনামূলকভাবে কম। সুতরাং স্কুল নিযুক্তি পরীক্ষায় যে দুর্নীতি আমরা দেখছি তার একটি দীর্ঘমেয়াদী কুপ্রভাব আমাদের রাজ্যকে বহুবছর ধরে বইতে হবে। স্রেফ টাকার জোরে যাঁরা স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটিতে চাকরি করতে ঢুকে গেলেন, তাঁদের উত্তরপুরুষরা একাধিক প্রজন্ম ধরে দুর্নীতির প্রতিবাদ করতে পারবেন না নৈতিক কারণে। আর যাঁদের সেই নৈতিক সমস্যা নেই, তাঁদের অধিকাংশই রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের সুবিধাটুকুও হারালেন। এই অন্তরায়টিও তাঁদের একাধিক প্রজন্মের জন্য সত্যি হয়ে থাকবে। শিক্ষাক্ষেত্রের এই দুর্নীতি তাই কার্যকারণসম্পর্কহীনতায় আদৌ ভোগে না, আগামী দিনের দুর্নীতির পথ উন্মুক্ত রাখার জন্য শিক্ষাক্ষেত্রেই হাত পড়তে হত। বলা বাহুল্য যে এ চতুর কৌশল ২০২২ সালে এসে তৈরি হয়নি, এই চাতুর্যের ইতিহাস বহু দশকের।

সমপ্রতিনিধিত্ব বিষয়টিকে তাই হেলাফেলা করা যায় না। আমেরিকা হোক কি পশ্চিমবঙ্গ, কেন দুর্নীতি নিয়ে মানুষ আক্রোশে ফেটে পড়ছেন না এ রহস্য উন্মোচন করতে গেলে সমপ্রতিনিধিত্বকে মাথায় রাখতে হবে বইকি! বিবিসির সাংবাদিকরা যাঁদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন বা সামাজিক মাধ্যমগুলিতে যাঁরা পার্থ চট্টোপাধ্যায়-অর্পিতা মুখোপাধ্যায়দের নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন তাঁদের আর্থিক ও সামাজিক পুঁজি মোটের উপর একইরকম। রাজনৈতিক মতবাদ ভিন্নমুখী হলেও আর্থিক ও সামাজিক পুঁজির প্রেক্ষিতে আমরা একই বৃত্তের বাসিন্দা, আর হয়ত সেই কারণেই দশকের পর দশক ধরে আমরা, আমাদের পূর্বপুরুষরা, আমাদের উত্তরপুরুষরা এই দুর্নীতির নিগড় ছেড়ে বেরোতে পারছি না, পারব না। ফেসবুকে ঘুরতে থাকা চুটকি “What is synergy? Chatterjee hiding Banerjee’s loot in Mukherjee’s house” শেয়ার করার পরেও তাই আগামী নির্বাচনের মুখ হিসাবে আমরা সেই একই বৃত্তের বাসিন্দাদের আবারও খুঁজে নিতে চাইব।

একথা অনস্বীকার্য যে স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় সাফল্য পেয়েও যাঁরা পাঁচ বছর ধরে ধর্নায় বসছেন তাঁদের সিংহভাগ গ্রাম বা মফস্বলের মানুষ। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকালেও দেখা যাবে কলকাতার প্রথিতযশা কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে চাকরির দুর্নীতি নিয়ে অভিযোগ প্রায় নেই, বা থাকলেও জনসমক্ষে আসার মতন প্রকট নয়। সুতরাং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশটিও বড়ই একমাত্রিক। সামাজিক পুঁজির হিসাবে উচ্চবিত্ত মানুষগুলি যতদিন ক্ষোভ জিইয়ে রাখতে চাইবেন, যেভাবে জিইয়ে রাখতে চাইবেন, সেভাবেই চলবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ। মনে হতে পারে আজ যখন রাজ্যের প্রায় প্রতিটি প্রান্তের মানুষের হাতেই স্মার্টফোন, তখন এহেন যুক্তির সারবত্তা রয়েছে কিনা। এ প্রসঙ্গে মনে করিয়ে দিতে চাই, গত বছরের তথ্য অনুযায়ী অতিমারীর সময়ে পশ্চিমবঙ্গের ৫৮.৪% গৃহস্থালিতে (যে গৃহস্থালিতে অন্তত একজন ছাত্র বা ছাত্রী আছে) স্মার্টফোন ছিল। অর্থাৎ উপর উপর যতই সহজলভ্য মনে হোক না কেন, বাংলার ঘরে ঘরে স্মার্টফোন আদপেই নেই। তা-ও যদি ধরে নিই, বিক্ষোভকারী চাকরিপ্রার্থীদের সবার সামাজিক মাধ্যমে বিচরণের স্বাধীনতা আছে, সেই বিক্ষোভকে একটি দর্শনগ্রাহ্য রূপ দেওয়ার চাবিকাঠিগুলি কিন্তু রয়ে গেছে মূলধারার মিডিয়ার হাতেই। আজ উত্তর দিনাজপুর কি বাঁকুড়া বা বসিরহাটের কিছু ছেলেমেয়ে সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দিলেও সে রাগের আঁচ নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছনোর সম্ভাবনা অতিশয় ক্ষীণ। স্বাভাবিকভাবেই নিযুক্তি দুর্নীতির সামান্য অংশও জনসমক্ষে আসার পরে পরেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ডায়েট, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফেলে আসা কেরিয়ার, তাঁদের বেনামি সম্পত্তি, তাঁদের বিলাসব্যসন সংক্রান্ত গিগাবাইটের তলায় চাকরিপ্রার্থী ছেলেমেয়েগুলির বক্তব্য হারিয়ে যেতে বসেছে।

আরো পড়ুন বস্তাবন্দি টাকা আর নষ্ট যৌবন: আন্দোলনকারীর বয়ান

একথা সত্যি যে দুর্নীতির এই জাল থেকে কোনো আশু পরিত্রাণ নেই। সেকথা সাধারণ মানুষ মাত্রেই জানেন। কিন্তু এই দুর্নীতি কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছে, কেন এখনো ছড়াচ্ছে, দুর্নীতির সঙ্গে বর্তমান আর্থরাজনৈতিক ব্যবস্থার সম্পর্ক ঠিক কী, এসব দুরূহ প্রশ্নের জবাব সাধারণ মানুষের কাছে নেই। সমস্যার গভীরে যাওয়ার বদলে তাঁরা বেছে নেন একমাত্রিক উত্তর। সে উত্তরও না পেলে স্রেফ কেচ্ছা কেলেঙ্কারির চর্বিতচর্বণ। কিন্তু এই আচরণও নিয়মমাফিক, কোনো ব্যতিক্রমী আচরণ নয়। শুধু বাঙালি নয়, সারা ভারত, বলতে গেলে সারা বিশ্বের মানুষই এই সহজ পথের পথিক। কিভাবে বেরোনো যেতে পারে? রাজ্যে, কেন্দ্রে বা বহির্ভারতেও আজ কোনো তথাকথিত মঙ্গলকামী শাসক নেই। ফলে সরকারের দিক থেকে যে বিশেষ হেলদোল থাকবে না সে কথা বলাই বাহুল্য। কতিপয় ব্যতিক্রম বাদ দিলে মূলধারার সংবাদমাধ্যমগুলির সবই চলে সর্বোচ্চ মুনাফার তাগিদে। আপাতদৃষ্টিতে চিত্রটি হতাশাজনক মনে হলেও এই মুনাফাজনিত অর্থনৈতিক সূত্রের মধ্যেই রয়ে গেছে কিছু আশার আলো। আমার বিশ্বাস, সচেতন কিন্তু উত্তরপ্রত্যাশী বাঙালির সংখ্যা নেহাত কম নয়। যেভাবে আমেরিকায় ফক্স টিভি বা ভারতে রিপাবলিক টিভি স্রেফ পড়ে থাকা বাজারের চাহিদা বুঝে টিআরপি বাড়িয়েছে, সেই একই ভাবে আগামী দিনে কিছু মিডিয়া হাউস হয়ত বুঝতে পারবে শুধু কেচ্ছা এবং ওপরচালাকি দিয়ে আর মুনাফা তোলা যাবে না। বেঁচে থাকার তাগিদেই দীর্ঘদিনের অভ্যাস বদলে ফেলতে হবে।

দীর্ঘদিনের অভ্যাস যে কালান্তক হতে পারে সেকথা আমাদের রাজনৈতিক দলগুলির থেকে ভালো আর কে জানে! প্রায় সামন্ততান্ত্রিক প্রথায় চলতে চলতে কংগ্রেস আর মোড় ঘুরতে পারেনি, একুশ শতকের অর্থনৈতিক প্রশ্নের উত্তর বিশ শতকের তত্ত্বে খুঁজতে গিয়ে ছিটকে গেছে বামফ্রন্ট। শুধু দুর্নীতির জন্য পশ্চিমবঙ্গে আজ অবধি রাজ্যপাট বদলায়নি, হয়ত সেকথা স্মরণে রেখেই তৃণমূল এত নিশ্চিন্তে দুর্নীতির মধ্যে ডুবে যেতে পেরেছে। কিন্তু নিয়মমাফিক দুর্নীতি যদি দীর্ঘস্থায়ী অভ্যাসে পরিণত হয়, তবে বদলও নিয়মমাফিকই আসবে। বাংলার ইতিহাস থেকে এ ভরসা না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।

নিবন্ধকার ব্রিটেনের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যানেজমেন্ট সাইন্সের অধ্যাপক। মতামত ব্যক্তিগত

নাগরিকের পক্ষ থেকে আবেদন:

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। নাগরিক ডট নেটের সমস্ত লেখা নিয়মিত পড়তে আমাদের গ্রাহক হোন।
~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.