১৯ মে। না, দিনটা ২১ ফেব্রুয়ারির মত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নয়। অসমের বরাক উপত্যকার বাইরে কতজন এই দিনটাকে মনে রাখে তা নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ আছে। একষট্টি বছর আগে, ১৯৬১ সালে আজকের দিনে অসমের শিলচরে বাংলা ভাষার জন্য ১১ জন বাঙালি শহিদ হয়েছিলেন আসাম রাইফেলসের গুলিতে। তাঁদের মধ্যে একজন ১৬ বছরের কিশোরী।

কিন্তু এই সামান্য তথ্য থেকে এই ভাষা শহিদদের সংগ্রাম সম্পর্কে তেমন কিছুই বোঝা যাবে না। এর জন্য আমাদের জানতে হবে অসমের ইতিহাস, সেখানকার রাজনীতি।

নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার পাশে দাঁড়ান

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। স্বাধীন মিডিয়া সজীব গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। যে কথাগুলো বলা আবশ্যক এবং যে প্রশ্নগুলো তুলতে হবে, তার জন্যে আমরা আমাদের পাঠকদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।
নাগরিক ডট নেটে সাবস্ক্রাইব করুন

~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

অসমে বাঙালি বিদ্বেষের প্রেক্ষাপট, দেশভাগ ও ‘বঙ্গাল খেদা’

অসমে বাঙালিবিদ্বেষ ধর্মভিত্তিক নয়, অর্থাৎ বাঙালি হিন্দু ও বাঙালি মুসলমান – উভয়েই এই বিদ্বেষের শিকার। যদিও এই দুই ধর্মের মানুষের প্রতি বিদ্বেষের কারণ এক নয়।

১৮২৬ সাল নাগাদ ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে আসামসহ উত্তর-পূর্ব ভারতকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং আসামকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অন্তর্ভুক্ত করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত বাঙালি হিন্দুরা ঔপনিবেশিক প্রশাসনিক পদে অধিষ্ঠিত হতে শুরু করে এবং উদীয়মান অসমীয়া জাতীয়তাবাদীরা ব্রিটিশদের পাশাপাশি বাঙালিদের এই শ্রেণিকেও বহিরাগত হিসাবে দেখতে শুরু করে (তথ্যসূত্র: The Political Demography of Assam’s Anti-Immigrant Movement by Myron Weiner)। অর্থাৎ, অসমীয়া শিক্ষিত চাকরিপ্রার্থী মধ্যবিত্তদের শিক্ষিত বাঙালি হিন্দুদের প্রতি বিদ্বেষের কারণ ছিল চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা।

এছাড়াও আজকের হিন্দিভাষীদের মত তখনকার বাঙালি সাহিত্যিক ও পণ্ডিতদের (যাঁদের বেশিরভাগই হিন্দু ছিলেন) এক রকমের উন্নাসিকতা ছিল। বাংলা ভাষার সঙ্গে অসমীয়া, ওড়িয়া ইত্যাদি ভাষার অনেক সাদৃশ্য থাকায় তাঁরা ওই ভাষাগুলোকে স্বতন্ত্র ভাষা নয়, বাংলারই উপভাষা বলে মনে করতেন। এই ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে তাঁরা অসমীয়া বা ওড়িয়াদের উপর একরকম বাংলা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টাই করতেন।

বাঙালি হিন্দুদের প্রতি আসামবাসীর বিদ্বেষের এই হল প্রেক্ষাপট।

বাঙালি মুসলমানদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা অন্যরকম। এ সম্পর্কে এই ওয়েবসাইটে ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখের প্রকাশিত এক নিবন্ধে সায়ন্তন চক্রবর্তী যা লিখেছিলেন তা তুলে দিলাম।

“উনিশ শতকের শেষের দিকে তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক আসামের অনাবাদী জমিগুলোকে চাষযোগ্য করে তুলতে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহ, দিনাজপুর, রংপুর ইত্যাদি এলাকা থেকে প্রান্তিক মুসলমান বাঙালি কৃষিকর্মীদের নিয়ে আসতে শুরু করেছিলেন। আসামে পাট চাষ হবে এবং সেই কাঁচা পণ্য কলকাতায় স্থাপিত জুটমিলগুলোর চাহিদা মেটাবে — এই ছিল পরিকল্পনা। ব্রহ্মপুত্রের পশ্চিম প্রান্ত থেকে পূর্ব দিকে মানুষের অভিবাসন শুরু হয়েছিল, যা তীব্র গতিলাভ করে ১৯০৫ সালের লর্ড কার্জনের বঙ্গভঙ্গের পরে। পূর্ববঙ্গ আসামের সাথে জুড়ে যাওয়ায় প্রজননের গতি বৃদ্ধি হল, মুসলমান অভিবাসী কৃষকেরা পশ্চিম এবং মধ্য আসামে জনবসতি স্থাপন করলেন। সেই সময় থেকেই আসামের জনজাতিদের মধ্যে এই অভিবাসন নিয়ে ক্ষোভের সঞ্চার হল”।

কিন্তু এই সামগ্রিক বিদ্বেষ ব্যাপক বৃদ্ধি পায় ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা ও দেশভাগের পর থেকে। যদিও ১৯৪৬ সাল থেকেই বাঙালি হিন্দুরা পূর্ববঙ্গ থেকে অসমে অভিবাসী হতে শুরু করেছিল, দেশভাগের পর এই অভিবাসনের গতি বৃদ্ধি পায় এবং ১৯৪৯ সালের মে মাসের মধ্যে অভিবাসীর সংখ্যা ২৭,৪০,৪৫৫ হয়ে দাঁড়ায় বলে ১৯৫১ সালের জনগণনা থেকে জানা যায়।

ফলে অগ্নিতে ঘৃতাহুতি হল। অসমীয়ারা শঙ্কিত হয়ে উঠল, বাঙালিদের সংখ্যাধিক্যে তাঁরা নিজভূমে সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের সম্মুখীন হবেন। গোপীনাথ বরদলুই, শরৎচন্দ্র সিনহার মত নেতারা এই আশঙ্কাকে বিদ্বেষে পরিণত করলেন। ১৯৪৮ সালের মে মাসে গৌহাটির পানবাজারে প্রথম অসমীয়া ও বাঙালিদের মধ্যে চাপান উতোরের সৃষ্টি হয়, যা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে আসাম জুড়ে এবং গুয়াহাটিতে বাঙালিদের দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ১৯৫৬ সালে আসামের গোয়ালপাড়া জেলা পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হলে তৎকালীন কংগ্রেস বিধায়ক এবং পরে আসামের মুখ্যমন্ত্রী শরৎচন্দ্র গোয়ালপাড়া জুড়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক প্রচার চালান। এরপর ১৯৬০ সালে কটন কলেজের ঘটনার পর থেকে বাঙালিদের উপর ধারাবাহিকভাবে আক্রমণ শুরু হয়, যাকে বলা হয় ‘বঙ্গাল খেদা’।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে, অসমীয়াদের বাঙালিবিরোধিতা একরকম রক্ষণাত্মক অসমীয়া জাতীয়তাবাদের ফসল। কিন্তু অচিরেই এই জাতীয়তাবাদ আগ্রাসী রূপ ধারণ করে এবং সাধারণ বিরোধিতাকে চরম বিদ্বেষে পরিণত করে। এরফলে আসাম জুড়ে শুরু হয় বাঙালি নিধন ও বিতাড়ন, যার রেশ আজও বর্তমান।

বাংলা ভাষা আন্দোলন, ১৯ মের ঘটনা ও বর্তমান

১৯৬০ সালের এপ্রিল মাসে আসাম প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটিতে অসমীয়া ভাষাকে অসমের একমাত্র সরকারি ভাষা করবার প্রস্তাব উত্থাপিত হয়। এর ফলে কিছু হানাহানির ঘটনা ঘটে। ওই বছরেরই ১০ অক্টোবর অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিমলা প্রসাদ চলিহা এই প্রস্তাব বিধানভায় উত্থাপন করেন এবং উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক রণেন্দ্রমোহন দাসের তীব্র বিরোধিতা সত্ত্বেও ২৪ অক্টোবর প্রস্তাবটি বিধানসভায় গৃহীত হয়।

আসামের বরাক উপত্যকা ছিল বাঙালিপ্রধান অঞ্চল। এখানকার বাঙালিরা চেয়েছিলেন অন্তত এই অঞ্চলে যেন বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সেই দাবিতে প্রতিবাদ আন্দোলন পরিচালনার জন্য ১৯৬১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয় কাছাড় গণসংগ্রাম পরিষদ। এই সংগঠনের নেতৃত্বে ১৪ এপ্রিল শিলচর, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দিতে সংকল্প দিবস পালিত হয়। বরাকে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ২৪ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত ওই সংগঠনের নেতৃত্বে এক বিরাট পদযাত্রার মাধ্যমে গ্রামে গ্রামে ঘুরে প্রচার চালানো হয়। পরিষদের মুখ্যাধিকারী রথীন্দ্রনাথ সেন ঘোষণা করেন, বাংলাকে বরাকের সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা না করলে তাঁরা ১৯ মে সত্যাগ্রহ আন্দোলন করবেন। আন্দোলনের শক্তি হ্রাসের উদ্দেশ্যে আসাম পুলিস ১৮ মে আন্দোলনের তিন নেতা রথীন্দ্রনাথ সেন, নলিনীকান্ত দাস ও বিধুভূষণ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে (তথ্যসূত্র: ‘বাঙালির চেতনায় শুধু একুশে, স্থান নেই উনিশের শহিদদের’; বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়, এই সময়, ১৯মে ২০১৩)।

নেতৃত্বকে গ্রেপ্তার করেও আন্দোলনকে দমানো গেল না। ১৯ মে শিলচর, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দিতে হরতাল ও পিকেটিং শুরু হয়। করিমগঞ্জে আন্দোলনকারীরা সরকারী কার্যালয়, রেলওয়ে স্টেশন, কোর্ট ইত্যাদিতে পিকেটিং করেন। শিলচরে তাঁরা তারাপুর রেলওয়ে স্টেশনে (বর্তমানে শিলচর রেলওয়ে স্টেশন) সত্যাগ্রহ করছিলেন। বিকেল চারটের ট্রেনের সময় পার হওয়ার পর হরতাল শেষ করার কথা ছিল। ভোর পাঁচটা চল্লিশের ট্রেনের একটা টিকিটও বিক্রি হয়নি। সকালে হরতাল শান্তিপূর্ণ ছিল। কিন্তু দুপুরবেলা শিলচরে অশান্তি শুরু হয়।

দুপুর আড়াইটে নাগাদ নজন সত্যাগ্রহীকে কাটিগোরা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের একটা ট্রাক তারাপুর স্টেশন পেরিয়ে যাচ্ছিল। পিকেট করে থাকা আন্দোলনকারীরা তীব্র প্রতিবাদ করেন। ভয় পেয়ে ট্রাকচালকসহ পুলিস বন্দীদের নিয়ে পালিয়ে যায়। এর পর কোনো অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়, দমকল বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আসাম রাইফেলস ২:৩৫ নাগাদ সাত মিনিটের মধ্যে ১৭ রাউন্ড গুলি চালায় আন্দোলনকারীদের উপর (তথ্যসূত্র: ঐ)। বারো জনের দেহে গুলি লাগে, নজন সেদিনই মারা যান, দুজনের মৃত্যু হয় পরে। এই ১১ জন শহীদের নাম – কানাইলাল নিয়োগী, চণ্ডীচরণ সূত্রধর, হিতেশ বিশ্বাস, সত্যেন্দ্রকুমার দেব, কুমুদরঞ্জন দাস, সুনীল সরকার, তরণী দেবনাথ, শচীন্দ্র চন্দ্র পাল, বীরেন্দ্র সূত্রধর, সুকোমল পুরকায়স্থ এবং ১৬ বছরের কমলা ভট্টাচার্য।

এই ঘটনার পর আসাম সরকার বরাক উপত্যকায় বাংলাকে সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু আসামে বাঙালিবিদ্বেষ রয়েই গেছে। বাঙালিও বারবার মাতৃভাষার জন্য আন্দোলন করেছে, শহিদ হয়েছে। ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট সেবা সার্কুলার প্রত্যাহারের দাবিতে ভাষা আন্দোলনে শহিদ হন করিমগঞ্জের বিজন চক্রবর্তী‌। ১৯৮৬ সালের ২১ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে বাংলা ভাষা চেয়ে আন্দোলন করতে গিয়ে শহিদ হন করিমগঞ্জের আরও দুজন – জগন্ময় দেব এবং দিব্যেন্দু দাস। আর সম্প্রতি এনআরসির ফলে আসামের নাগরিকদের তালিকা থেকে ১২ লক্ষ বাঙালি হিন্দু আর দেড় লক্ষ বাঙালি মুসলমানের নাম বাদ পড়ার ঘটনা তো আমাদের সবারই জানা।

কলকাতাবাসী বাঙালির অবস্থা

মাতৃভাষার জন্য বাঙালি যতটা সংগ্রাম করেছে, তা হয়ত পৃথিবীর খুব কম জাতিকেই করতে হয়েছে। কিন্তু সেই সংগ্রাম করেছেন প্রধানত বরাক, মানভূম বা পূর্ববঙ্গের বাঙালিরা। কলকাতা থেকে বহু বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী উঠে এসেছেন। কিন্তু কলকাতার বাঙালিকে কোনোদিন মাতৃভাষার জন্য রাস্তায় নামতে হয়নি, রক্ত দিতে হয়নি। তাই কি কলকাতার বাঙালিদের বাংলা ভাষার প্রতি ভালবাসায় এত ধুলো জমেছে? আজ বেশিরভাগেরই স্কুলে কলেজে প্রথম ভাষা ইংরাজি, দ্বিতীয় ভাষা হিন্দি। কথা বলতে গেলে একটা বাক্যে চোদ্দোটা ‘বাট’ আর বারোটা ‘বিকজ’ না ঢোকালে আমাদের ‘স্ট্যাটাস’ থাকে না। আমাদের বাঙালিত্বের উদযাপন শুধু ২১ ফেব্রুয়ারি “আমি বাংলায় গান গাই”, পয়লা বৈশাখে “এসো হে বৈশাখ” আর পঁচিশে বৈশাখে “হে নূতন” এই সীমাবদ্ধ। ১৯ মে বা মানভূম আন্দোলনের কথা মনে রাখার সময় আছে কি আমাদের?

সেই জন্যই হয়ত স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যখন হিন্দিকে একমাত্র সরকারি ভাষা করবার কথা বলেন, তখন কলকাতায় কোনো নড়াচড়া দেখা যায় না। বাঙালি ভাবাবেগের পালে হাওয়া দিয়ে ভোট বৈতরণী পার হওয়া দলটাও মৌখিক বিবৃতির বাইরে গিয়ে কিছু করতে চায় না, আমরা তাদের বাধ্য করতেও পারি না। বাংলা পক্ষের মত যেসব সংগঠন নিজেদের বাঙালির জাতীয় সংগঠন বলে দাবি করে, তাদেরও হিন্দিভাষীদের অকথ্য গালাগালি দেওয়া ছাড়া কোনো কর্মসূচি নেই। ভয় হয়, কাল যদি সত্যিই রাস্তায় নেমে ভাষা আন্দোলন করার প্রয়োজন হয়, আমরা হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্তানবাদীদের প্রতিরোধ করতে পারব তো? পূর্ববঙ্গ, মানভূম বা বরাকের নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের সবথেকে বড় অস্ত্র ছিল মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা। সেই অস্ত্রটাই তো আমাদের নেই, কী নিয়ে লড়াই হবে?

অন্যের আবেগকে আঘাত না করেও যে নিজের ভাষা, সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখা যায়‌, ১৯ মে সেকথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার উপযুক্ত দিন। পরিবারের সব সদস্যকে যোগ্য মর্যাদা দিলেই পরিবারটা বাঁচে, নইলে ভেঙে যায়। ভারতের সব ভাষা, সব সংস্কৃতিকে সমান মর্যাদা দিতে পারলে তবেই অখণ্ডতা রক্ষা পাবে।

মতামত ব্যক্তিগত

আরো পড়ুন

বাংলা মাধ্যম ও বাংলা বিপন্ন, কিন্তু রেডিও জকির হাতে নয়

নাগরিকের পক্ষ থেকে আবেদন:

 প্রিয় পাঠক,
      আপনাদের সাহায্য আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন। নাগরিক ডট নেটের সমস্ত লেখা নিয়মিত পড়তে আমাদের গ্রাহক হোন।
~ ধন্যবাদান্তে টিম নাগরিক।

1 মন্তব্য

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.